
তিশা, কলেজের সুন্দর আর হ্যান্ডসাম সিনিয়র ভাইয়ার(রাসেল) প্রেমে পড়ে।যার কোনো এক্স বা প্রেজেন্ট কোনো গার্লফ্রেন্ড নাই।এমনকি কোনো মেয়ের সাথে কথাও বলেনা।ঠিকমতো তাকায় ওনা।সবার চোখে বীর পুরুষ।আরো মিউজিক করে,সাথে রাজনীতি। যে কেউ ওনাকে পাইতে চাইবে। বান্ধবী কোনো ভাবে তার ফেসবুক আইডি বের করে এসএমএস করলো।ভাগ্য ক্রমে কিছু দিন পর ভাইয়ার জন্মদিন,কেক কেটে উইশ করলো।এই সুভাদে তার সাথে খুব ভালো বন্ধুত্ব করে নিলো।যাচ্ছে সুন্দর করে দিন,দেখাও হয় মাঝে মাঝে।কথা বলতে বলতে তিশা ভাইয়ার প্রেমে পড়ে গেলো।ও মনে মনে ভাবছে কিছুদিন যাক প্রপোজ করবো।কিন্তু রাসেল নিজেই ওরে প্রপোজ করলো।বাহ ওদের মধে অন্য কিছুও হলো।তিশা যে ওকে ভালোবাসে,বাধা দেয়নি।হঠাৎ একদিন দুপুরে কল আসে তিশার মোবাইলে,হ্যালো কে,জ্বি আমি রুমা,রাসেলের গার্লফ্রেন্ড। আপনি রাসেলের সাথে কথা বলা বন্ধ করেন।ওর সাথে আমার আজকে ২ মাস প্রেম আর প্রিজিকেল রিলেশন ও হইছে।পরিণতি খারাপ হবেকিন্তু ওরে কল দিলে।তিশা কিছুই বলেনাই শুধু কান্না করছে।রাসেলকে কল দিলো।ওর মোবাইল বন্ধ।আর যোগাযোগ নাই।খুব মিস করছে।তার কিছু দিন পর আরেকটা কল, আমি মিতু রাসেলের গার্লফ্রেন্ড আমাদের আজকে৩ মাস রিলেশন।তিশা কি করবে বুঝতেছে না।খাওয়া দাওয়া অফ।কি শুনছে এসব।রাসেলের বাসায় গেলো জিজ্ঞেস করায় রাসেল বললো সরি আমি তোমাকে না রুমা কে ভালোবাসি।তোমাকে ভালো লাগতো তাই কথা বলছি।তিশা রাসেলের সব ফ্রেন্ডকে জানালো এগুলো,সবার ধারনা পাল্টে গেলো।রাসেলকে থাপ্পড় মারলো তিশা।বাসায় গিয়ে হাত কেটে কান্না করছে।মেনে পারছে না।পরে ওর ভাইয়া সব শুনে ওকে অনেক মারলো।অসুস্থ হয়ে গেলো তিশা।আস্তে আস্তে ও সুস্থ হলো।ভালো মানুষ সাজা সেই রাসেল সবার কাছে খারাপ হই গেলো।

