প্রথমেই আসি গল্পের ফিডার খাওয়া নায়িকা সাবানা আফা মানে নূর আফার কাছে।গল্পের নায়িকা নুর আফা হইলো অবলা,অসহায়,অত্যাচারিত,নিপীড়িত,দুর্ভিক্ষে ক্ষতিগ্রস্ত নায়িকা।নায়িকা সৎ মায়ের কাছে অত্যাচারিত হওয়ার পরও না পড়েই বিদ্যাসাগরী।নায়িকা বিদ্যাসাগরী হয়েও কথা বলতে পারে না মানে প্রতিবাদ করতে পারে না।এই বিদ্যা দিয়ে কী লাভ যদি কাজেই না লাগে।এবার আসি নায়িকার ভার্সিটি যাত্রা নিয়ে।তো নায়িকা ভার্সিটি যাওয়ার পর সিনিয়ররা নায়িকাকে যাকে সামনে পাবে তাকেই চু*মু দিতে বলে।ভাই ভার্সিটিতে এমন হয়?আমার তো জানা নেই।লেখিকার জন্য জেনে গেলাম ভার্সিটিতে কাজে লাগবে।তো নায়িকা তো আবার কথা বলতে পারে না মানে প্রতিবাদ করতে পারে না তাই এটায় রাজি হয়ে যায়।তারপরে নায়িকা নায়ক গিয়েই চু*মু দিয়ে ফেলে বাংলা সিনেমার মতো।এর পর থেকে নায়ক তারে প্রতিদিন চু*মু দিতে বলে আর নায়িকা রাজি হয়ে যায়।এখন যদি নায়ক নায়িকাকে প্রতিদিন গো*বর খেতে বলতো নায়িকা রাজি হয়ে যেতো বা যদি বলতো মানুষ খু*ন করতেও তাও রাজি হয়ে যেতো?সব এতোই সোজা।
এবার আসি গপ্পের নায়ক আদিত্য খালুর কাছে।লেখিকা যা সুন্দের বর্ণনা দিয়েছে নায়কের আমার মনে হইছে নায়িকার বর্ননা দিয়েছে।নায়ক এতোই সুন্দর যে নায়কের জন্য সব মেয়েরা পা*গল,বিয়ে ভাঙতেও রাজি অনেকে।আর নায়কের টাকার বর্ননা নাই দিলাম।তো নায়িকা চু*মু খেয়ে নায়ক তো ফিদা।নায়িকার চু*মু নায়কের কাছে চু*মু থেরাপি দাঁড়ায়।ওই কার*নে নায়িকাকে প্রতিদিন চু*মু দিতে বলে।মানে সবকিছুরই একটা সীমা থাকে কিন্তু গল্পটা সব সীমা পার করে ফেলছে।